ঢাকা ০৯:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫

তিতাস নদীতে অনুষ্ঠিত গঙ্গাস্নান, ভক্তদের সমাগম ও পুণ্যার্জন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:১২:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
  • / 174
প্রথম পোস্ট সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঐতিহ্যবাহী গঙ্গাস্নান। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চৈত্র মাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে এই পবিত্র স্নানের আয়োজন করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) গঙ্গাস্নানকে ঘিরে তিতাস নদীর দুই তীরে ভক্ত ও পুণ্যার্থীদের ব্যাপক সমাগম লক্ষ্য করা গেছে। এ উপলক্ষে নদীর তীরে বসেছে প্রাণবন্ত লোকজ মেলা, যা এই আয়োজনকে আরও উৎসবমুখর করে তুলেছে।

পবিত্র স্নান সম্পন্ন করার পর ভক্ত স্বস্তিকা দাস বলেন, “প্রতি বছর আমরা এই গঙ্গাস্নানে অংশ নিতে আসি। এবারও এসেছি। নদীতে স্নানের মাধ্যমে পুণ্য অর্জনের পর আমরা ভগবানের কাছে নিজেদের এবং পরিবারের কল্যাণের জন্য প্রার্থনা করেছি।”

এদিকে, নদীর তীরে পারলৌকিক ক্রিয়াকর্ম (তর্পণ) সম্পাদনের দায়িত্বে নিয়োজিত পুরোহিত নিমাই চক্রবর্তী জানান, “এই তর্পণের মাধ্যমে মাতৃপক্ষ ও পিতৃপক্ষের আত্মারা জলপিণ্ড গ্রহণ করে ইহলোকে থাকা তাদের সন্তানদের আশীর্বাদ করেন। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় রীতি।”

নিউজটি শেয়ার করুন

তিতাস নদীতে অনুষ্ঠিত গঙ্গাস্নান, ভক্তদের সমাগম ও পুণ্যার্জন

আপডেট সময় : ০৫:১২:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঐতিহ্যবাহী গঙ্গাস্নান। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চৈত্র মাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে এই পবিত্র স্নানের আয়োজন করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) গঙ্গাস্নানকে ঘিরে তিতাস নদীর দুই তীরে ভক্ত ও পুণ্যার্থীদের ব্যাপক সমাগম লক্ষ্য করা গেছে। এ উপলক্ষে নদীর তীরে বসেছে প্রাণবন্ত লোকজ মেলা, যা এই আয়োজনকে আরও উৎসবমুখর করে তুলেছে।

পবিত্র স্নান সম্পন্ন করার পর ভক্ত স্বস্তিকা দাস বলেন, “প্রতি বছর আমরা এই গঙ্গাস্নানে অংশ নিতে আসি। এবারও এসেছি। নদীতে স্নানের মাধ্যমে পুণ্য অর্জনের পর আমরা ভগবানের কাছে নিজেদের এবং পরিবারের কল্যাণের জন্য প্রার্থনা করেছি।”

এদিকে, নদীর তীরে পারলৌকিক ক্রিয়াকর্ম (তর্পণ) সম্পাদনের দায়িত্বে নিয়োজিত পুরোহিত নিমাই চক্রবর্তী জানান, “এই তর্পণের মাধ্যমে মাতৃপক্ষ ও পিতৃপক্ষের আত্মারা জলপিণ্ড গ্রহণ করে ইহলোকে থাকা তাদের সন্তানদের আশীর্বাদ করেন। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় রীতি।”