ঢাকা ০৫:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
**সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ**
Logo শেখ মুজিবের জন্য ১০ লাখ মানুষ মারা গেছে: শফিকুল আলম Logo আমরা বেঁচে থাকতে সীমান্তে কেউ আসতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo মৌলভীবাজারে যুবদল নেতা ছুরিকাঘাতে নিহত Logo মৌলভীবাজারে শাহ মোস্তফা (রহ.)-এর ওরসে হাজারও ভক্ত অনুরাগী ও দর্শনার্থীদের সমাগম Logo গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র ছাড়া এই সরকার বেআইনি ও অবৈধ Logo সংস্কার প্রতিবেদন থেকে নতুন চার্টার, তার ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা Logo মৌলভীবাজারে প্রেরণা মেধাবৃত্তি’র ফলাফল প্রকাশ Logo জাকের পার্টি ছাত্রফ্রন্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছাত্র সম্মেলন অনুষ্ঠিত Logo শেরপুরে চলছে প্রায় ২০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা Logo মনে রাখবেন যারা অন্যায় করের তারা সংখ্যায় কম, আপনারা দাঁড়িয়ে গেলে শেখ হাসিনার মতো পালিয়ে যাবে: সারজিস আলম

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু

মোঃ জালাল উদ্দিন, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ১০:৩৬:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 71
প্রথম পোস্ট সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আজও চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ইং, সকাল ৯টার সময় মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ৬টায় রেকর্ড করা হয় ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান। তিনি বলেন, আজ সকাল ৯টার সময় শ্রীমঙ্গলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা নিচের দিকেই থাকতে পারে। এখানে শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

চায়ের রাজ্য এই অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বাড়ছেই সেই সাথে বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির। সঙ্গে হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু এ উপজেলার মানুষ। গত কয়েক দিন ধরে সূর্যের দেখা মিলেও মিলছে না এ জনপদে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে এই অঞ্চলের মানুষের জনজীবন।সেই সঙ্গে ঘন কুয়াশায় শহরের সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে গতি কমিয়ে চলাচল করছে দূরপাল্লার যানবাহনসহ, মিনিবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইক।

সরজমিনে দেখা যায়, কুয়াশার সঙ্গে হিমেল বাতাসের কারনে প্রয়োজনের বাইরে বের হচ্ছেন না অনেকেই। তবে খেটে খাওয়া মানুষগুলো জীবিকার তাগিদে সকালেই বেরিয়েছেন কাজে। দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়, বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া ও নিম্নআয়ের মানুষ। শীত বেশি পড়ায় বিশেষ করে কাজ করতে কষ্ট হয় হাওর পাড়ের বোরো চাষি, দিনমজুর ও চা বাগানের শ্রমিকদের।

শ্রীমঙ্গল শহর ও শহরের বাইরের এলাকাগুলোয় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সন্ধ্যার পর শহরে তাপমাত্রা একটু বেশি থাকলেও গ্রাম ও চা-বাগানে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হয়। ঠান্ডায় বিপাকে পড়েন শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষেরা পড়ছেন চরম বিপাকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু

আপডেট সময় : ১০:৩৬:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

আজও চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ইং, সকাল ৯টার সময় মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ৬টায় রেকর্ড করা হয় ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান। তিনি বলেন, আজ সকাল ৯টার সময় শ্রীমঙ্গলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা নিচের দিকেই থাকতে পারে। এখানে শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

চায়ের রাজ্য এই অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বাড়ছেই সেই সাথে বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির। সঙ্গে হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু এ উপজেলার মানুষ। গত কয়েক দিন ধরে সূর্যের দেখা মিলেও মিলছে না এ জনপদে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে এই অঞ্চলের মানুষের জনজীবন।সেই সঙ্গে ঘন কুয়াশায় শহরের সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে গতি কমিয়ে চলাচল করছে দূরপাল্লার যানবাহনসহ, মিনিবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইক।

সরজমিনে দেখা যায়, কুয়াশার সঙ্গে হিমেল বাতাসের কারনে প্রয়োজনের বাইরে বের হচ্ছেন না অনেকেই। তবে খেটে খাওয়া মানুষগুলো জীবিকার তাগিদে সকালেই বেরিয়েছেন কাজে। দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়, বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া ও নিম্নআয়ের মানুষ। শীত বেশি পড়ায় বিশেষ করে কাজ করতে কষ্ট হয় হাওর পাড়ের বোরো চাষি, দিনমজুর ও চা বাগানের শ্রমিকদের।

শ্রীমঙ্গল শহর ও শহরের বাইরের এলাকাগুলোয় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সন্ধ্যার পর শহরে তাপমাত্রা একটু বেশি থাকলেও গ্রাম ও চা-বাগানে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হয়। ঠান্ডায় বিপাকে পড়েন শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষেরা পড়ছেন চরম বিপাকে।