ঢাকা ১০:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫

তানোরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫

তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি
  • ১১:৫৪:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
  • / 161
প্রথম পোস্ট সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজশাহীর তানোর উপজেলায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় গানিউল হক (৫০) নামের এক কর্মী গুরুতর আহত হয়ে মারা গেছেন। বুধবার (১২ মার্চ) রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। গানিউল হক পাঁচন্দর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মমিনুল হক মমিনের ছোট ভাই ছিলেন। এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে রয়েছেন পাঁচন্দর ইউনিয়ন পরিষদের বিএনপির বর্তমান সভাপতি প্রভাষক মজিবুর রহমান, মমিনুল হক মমিন, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক গোলাম মুর্তজা এবং লুৎফর রহমান।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা কলেজের মাঠে পাঁচন্দর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে একটি ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এ মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) শরিফ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথিকে স্বাগত জানানোর প্রক্রিয়াকে কেন্দ্র করে কৃষ্ণপুর মোড়ে মজিবুর রহমান ও মমিনুল হক মমিনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে দুটি গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।

আরও পড়ুন: বাকপ্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, যুবক আটক

স্থানীয়রা আরও জানান, মজিবুর ও মমিনের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের পাঁচজন আহত হন। এদের মধ্যে গানিউল হকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রামেক হাসপাতালের লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

তানোর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আখেরুজ্জামান হান্নান বলেন, প্রধান অতিথিকে কৃষ্ণপুর মোড় থেকে ইফতার মঞ্চে নিয়ে আসার সময় মজিবুর ও মমিনের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়, যা পরে সংঘর্ষে রূপ নেয়।

তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, পাঁচন্দর ইউনিয়ন বিএনপির দুটি গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে।

তানোরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫

১১:৫৪:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

রাজশাহীর তানোর উপজেলায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় গানিউল হক (৫০) নামের এক কর্মী গুরুতর আহত হয়ে মারা গেছেন। বুধবার (১২ মার্চ) রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। গানিউল হক পাঁচন্দর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মমিনুল হক মমিনের ছোট ভাই ছিলেন। এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে রয়েছেন পাঁচন্দর ইউনিয়ন পরিষদের বিএনপির বর্তমান সভাপতি প্রভাষক মজিবুর রহমান, মমিনুল হক মমিন, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক গোলাম মুর্তজা এবং লুৎফর রহমান।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা কলেজের মাঠে পাঁচন্দর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে একটি ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এ মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) শরিফ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথিকে স্বাগত জানানোর প্রক্রিয়াকে কেন্দ্র করে কৃষ্ণপুর মোড়ে মজিবুর রহমান ও মমিনুল হক মমিনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে দুটি গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।

আরও পড়ুন: বাকপ্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, যুবক আটক

স্থানীয়রা আরও জানান, মজিবুর ও মমিনের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের পাঁচজন আহত হন। এদের মধ্যে গানিউল হকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রামেক হাসপাতালের লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

তানোর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আখেরুজ্জামান হান্নান বলেন, প্রধান অতিথিকে কৃষ্ণপুর মোড় থেকে ইফতার মঞ্চে নিয়ে আসার সময় মজিবুর ও মমিনের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়, যা পরে সংঘর্ষে রূপ নেয়।

তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, পাঁচন্দর ইউনিয়ন বিএনপির দুটি গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে।