ঢাকা ১০:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫

বিজয় দিবসে হেনস্তার শিকার ইউএনও

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
  • ০৬:২৮:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 230
প্রথম পোস্ট সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উছেন মে জনরোষের শিকার হয়েছে। মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজনে অব্যবস্থাপনার অভিযোগে হেনস্তা করা হয়েছে তাকে।
সকালে এক ঘণ্টা দেরিতে শহিদ বেদীতে শ্রদ্ধা জানাতে আসার পরে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুষ্পমাল্য অর্পণ না করেই গাড়ি নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন তিনি।

অভিযোগ, বিজয় দিবসে (সোমবার) সকাল সাড়ে ৬টায় তোপধ্বনির মধ্যদিয়ে মহান বিজয় দিবসের কর্মসূচি সূচনা করা হয়ে থাকে। সে সময় ইউএনও উছেন মে উপস্থিত ছিলেন না। সকাল ৮টায় শহিদ বেদীতে পুষ্পমাল্য অর্পণের কথা থাকলেও আসেন সকাল ৯টায়। এতে করে সাধারণ মানুষের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। তারা ইউএনওর গাড়ি ঘেরাও করে। উত্তেজিত জনতা তাকে নানা ভাষায় গালমন্দ করতে থাকে।

এক পর্যায়ে মারমুখী জনতা ধাওয়া দেয় তাকে। সঙ্গে থাকা এক নারী আগলে সরিয়ে নেয় এবং পুষ্পমাল্য অর্পণ না করেই দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার উছেন মে। তবে সকাল ১০টার দিকে কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যদিয়ে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে উছেন মে।

টেলিফোন করা হলেও ধরেননি এ কর্মকর্তা।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে ঘটনা সত্য বলে নিশ্চিত করেছেন দায়িত্বশীল একটি সূত্র। ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।

বিজয় দিবসে হেনস্তার শিকার ইউএনও

০৬:২৮:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উছেন মে জনরোষের শিকার হয়েছে। মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজনে অব্যবস্থাপনার অভিযোগে হেনস্তা করা হয়েছে তাকে।
সকালে এক ঘণ্টা দেরিতে শহিদ বেদীতে শ্রদ্ধা জানাতে আসার পরে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুষ্পমাল্য অর্পণ না করেই গাড়ি নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন তিনি।

অভিযোগ, বিজয় দিবসে (সোমবার) সকাল সাড়ে ৬টায় তোপধ্বনির মধ্যদিয়ে মহান বিজয় দিবসের কর্মসূচি সূচনা করা হয়ে থাকে। সে সময় ইউএনও উছেন মে উপস্থিত ছিলেন না। সকাল ৮টায় শহিদ বেদীতে পুষ্পমাল্য অর্পণের কথা থাকলেও আসেন সকাল ৯টায়। এতে করে সাধারণ মানুষের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। তারা ইউএনওর গাড়ি ঘেরাও করে। উত্তেজিত জনতা তাকে নানা ভাষায় গালমন্দ করতে থাকে।

এক পর্যায়ে মারমুখী জনতা ধাওয়া দেয় তাকে। সঙ্গে থাকা এক নারী আগলে সরিয়ে নেয় এবং পুষ্পমাল্য অর্পণ না করেই দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার উছেন মে। তবে সকাল ১০টার দিকে কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যদিয়ে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে উছেন মে।

টেলিফোন করা হলেও ধরেননি এ কর্মকর্তা।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে ঘটনা সত্য বলে নিশ্চিত করেছেন দায়িত্বশীল একটি সূত্র। ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।