ঢাকা ১০:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫

রুপক আকন্দের কণ্ঠে ‘ইয়া নবী সালাম আলাইকা’ ভাইরাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • ০৮:২৩:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
  • / 648

ছবি: সংগৃহীত

প্রথম পোস্ট সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইসলামিক সংগীতপ্রেমীদের হৃদয়ে গভীরভাবে নাড়া দিয়েছে রুপক আকন্দের কণ্ঠে গাওয়া জনপ্রিয় গজল ‘ইয়া নবী সালাম আলাইকা’। হৃদয়ছোঁয়া সুর ও আধ্যাত্মিক অনুভূতির কারণে গানটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং শ্রোতাদের মাঝে ব্যাপক প্রশংসা কুড়ায়।

নিজের এই গজল পরিবেশনের পেছনের গল্প শেয়ার করতে গিয়ে রুপক আকন্দ জানান, তার পরিবারের ইসলামিক সংগীতের প্রতি এক বিশেষ টান রয়েছে। তিনি বলেন, “আমার দাদা বিশ্ব জাকের মঞ্জিল আটরশি পাক দরবার শরীফের মুরিদ ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই আমি ফজরের আগে দাদাকে ওজিফা কালাম করতে শুনতাম। রাত তিনটায় পরিবারের সবাই উঠে নবীজির শানে এই কালাম গাইতেন। প্রথম অংশটুকু শুনলেই গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠত। মিলাদ মাহফিলে সবাই একসঙ্গে গাইলে এক অসাধারণ অনুভূতি তৈরি হতো।”

আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে জাকের পার্টির উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

রুপক আকন্দ আরও বলেন, “আমি যেভাবে শুনে বড় হয়েছি, সেভাবেই আপনাদের শোনানোর চেষ্টা করেছি আমার মতো করে। কেউ ভিন্ন মত দিতে পারেন, তবে কোনো ভুল-ত্রুটি হলে দয়া করে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি।”

গজলটি প্রকাশের পর থেকেই এটি ইসলামিক সংগীতপ্রেমীদের মধ্যে গভীর প্রভাব ফেলেছে। অনেক শ্রোতা মন্তব্য করেছেন যে, সংগীতটি তাদের হৃদয়ে নবীপ্রেমের এক অনন্য আবেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে মিলাদ মাহফিল ও ইসলামিক সমাবেশগুলোতে এই গজলের আবেদন আরও গভীরভাবে অনুভূত হচ্ছে।

রুপক আকন্দের কণ্ঠে গাওয়া এই গজলকে ইসলামী সংস্কৃতির এক অনন্য উপস্থাপনা হিসেবে দেখছেন শ্রোতারা। নবীপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিতে তার এই প্রচেষ্টা প্রশংসিত হয়েছে, এবং সংগীতটি দীর্ঘদিন ধরে মানুষের ভালোবাসা অর্জন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

প্রথম পোস্ট/শরিফ

রুপক আকন্দের কণ্ঠে ‘ইয়া নবী সালাম আলাইকা’ ভাইরাল

০৮:২৩:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

ইসলামিক সংগীতপ্রেমীদের হৃদয়ে গভীরভাবে নাড়া দিয়েছে রুপক আকন্দের কণ্ঠে গাওয়া জনপ্রিয় গজল ‘ইয়া নবী সালাম আলাইকা’। হৃদয়ছোঁয়া সুর ও আধ্যাত্মিক অনুভূতির কারণে গানটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং শ্রোতাদের মাঝে ব্যাপক প্রশংসা কুড়ায়।

নিজের এই গজল পরিবেশনের পেছনের গল্প শেয়ার করতে গিয়ে রুপক আকন্দ জানান, তার পরিবারের ইসলামিক সংগীতের প্রতি এক বিশেষ টান রয়েছে। তিনি বলেন, “আমার দাদা বিশ্ব জাকের মঞ্জিল আটরশি পাক দরবার শরীফের মুরিদ ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই আমি ফজরের আগে দাদাকে ওজিফা কালাম করতে শুনতাম। রাত তিনটায় পরিবারের সবাই উঠে নবীজির শানে এই কালাম গাইতেন। প্রথম অংশটুকু শুনলেই গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠত। মিলাদ মাহফিলে সবাই একসঙ্গে গাইলে এক অসাধারণ অনুভূতি তৈরি হতো।”

আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে জাকের পার্টির উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

রুপক আকন্দ আরও বলেন, “আমি যেভাবে শুনে বড় হয়েছি, সেভাবেই আপনাদের শোনানোর চেষ্টা করেছি আমার মতো করে। কেউ ভিন্ন মত দিতে পারেন, তবে কোনো ভুল-ত্রুটি হলে দয়া করে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি।”

গজলটি প্রকাশের পর থেকেই এটি ইসলামিক সংগীতপ্রেমীদের মধ্যে গভীর প্রভাব ফেলেছে। অনেক শ্রোতা মন্তব্য করেছেন যে, সংগীতটি তাদের হৃদয়ে নবীপ্রেমের এক অনন্য আবেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে মিলাদ মাহফিল ও ইসলামিক সমাবেশগুলোতে এই গজলের আবেদন আরও গভীরভাবে অনুভূত হচ্ছে।

রুপক আকন্দের কণ্ঠে গাওয়া এই গজলকে ইসলামী সংস্কৃতির এক অনন্য উপস্থাপনা হিসেবে দেখছেন শ্রোতারা। নবীপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিতে তার এই প্রচেষ্টা প্রশংসিত হয়েছে, এবং সংগীতটি দীর্ঘদিন ধরে মানুষের ভালোবাসা অর্জন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

প্রথম পোস্ট/শরিফ