ঢাকা ০৯:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

কিডনি রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৩৩:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
  • / 46
প্রথম পোস্ট সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, প্রতিকারের পাশাপাশি কিডনি রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । তিনি উল্লেখ করেন, দেশে কিডনি রোগের আধুনিক চিকিৎসা থাকলেও তা অনেক ব্যয়বহুল, তাই সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে কিডনি রোগ প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।

১৩ মার্চ ‘বিশ্ব কিডনি দিবস ২০২৫’ উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে প্রফেসর ইউনূস বলেন, এবারের কিডনি দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘আপনার কিডনি কি সুস্থ? দ্রুত শনাক্ত করুন, কিডনির স্বাস্থ্য সুরক্ষা করুন’। তিনি বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এই দিবস পালনের উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হচ্ছে।

প্রধান উপদেষ্টা আরও জানান, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের জন্য গুণগত মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, ‘বিশ্ব কিডনি দিবস ২০২৫’ কিডনি রোগের চিকিৎসা ও প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

কিডনি মানবদেহে সৃষ্ট আবর্জনা নিষ্কাশন ও রক্তের ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, এবং লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, কিডনি রোগ একটি নীরব ঘাতক, এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা রয়েছে যে, ২০৪০ সাল নাগাদ কিডনি রোগ মানব মৃত্যুর চতুর্থ প্রধান কারণ হয়ে উঠতে পারে। বাংলাদেশেও কিডনি রোগীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, যা অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ব্যথানাশক ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং খাদ্যে ভেজালের কারণে ঘটছে।

সূত্র: ঢাকা পোস্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

কিডনি রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৪:৩৩:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, প্রতিকারের পাশাপাশি কিডনি রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । তিনি উল্লেখ করেন, দেশে কিডনি রোগের আধুনিক চিকিৎসা থাকলেও তা অনেক ব্যয়বহুল, তাই সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে কিডনি রোগ প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।

১৩ মার্চ ‘বিশ্ব কিডনি দিবস ২০২৫’ উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে প্রফেসর ইউনূস বলেন, এবারের কিডনি দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘আপনার কিডনি কি সুস্থ? দ্রুত শনাক্ত করুন, কিডনির স্বাস্থ্য সুরক্ষা করুন’। তিনি বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এই দিবস পালনের উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হচ্ছে।

প্রধান উপদেষ্টা আরও জানান, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের জন্য গুণগত মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, ‘বিশ্ব কিডনি দিবস ২০২৫’ কিডনি রোগের চিকিৎসা ও প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

কিডনি মানবদেহে সৃষ্ট আবর্জনা নিষ্কাশন ও রক্তের ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, এবং লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, কিডনি রোগ একটি নীরব ঘাতক, এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা রয়েছে যে, ২০৪০ সাল নাগাদ কিডনি রোগ মানব মৃত্যুর চতুর্থ প্রধান কারণ হয়ে উঠতে পারে। বাংলাদেশেও কিডনি রোগীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, যা অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ব্যথানাশক ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং খাদ্যে ভেজালের কারণে ঘটছে।

সূত্র: ঢাকা পোস্ট