ঢাকা ০৯:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫

জুলাই যোদ্ধাদের দুপক্ষের মারামারি, পুলিশের লাঠিচার্জে শাহবাগ ফাঁকা

অনলাইন ডেস্ক
  • ০৭:৫৫:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ অগাস্ট ২০২৫
  • / 16
প্রথম পোস্ট সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

‘জুলাই সনদ’ ঘোষণার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয়া ‘জুলাই যোদ্ধা’দের অবরোধ কর্মসূচি শেষ হয়েছে পুলিশের হস্তক্ষেপে।

শুক্রবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দিলে শাহবাগ মোড় দিয়ে স্বাভাবিকভাবে যান চলাচল শুরু হয়।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সকাল ১১টা থেকে আন্দোলনের সূচনা হয়। শাহবাগ মোড় অবরোধ করে রাস্তায় ত্রিপল বিছিয়ে দিনরাত অবস্থান করেন আন্দোলনকারীরা। অস্থায়ী মঞ্চ থেকে বিভিন্ন বক্তা বক্তব্য দেন এবং সড়কের চারপাশে নিরাপত্তার অংশ হিসেবে ব্যারিকেড বসানো হয়।

আরও পড়ুন: ‘বাঁচতে চাই’—পলাশবাড়ীর নির্যাতিত নারীর আর্তনাদ

তবে শুক্রবার বিকেলে আন্দোলনকারীদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ বিরোধ চরমে ওঠে। দুই পক্ষের মধ্যে শুরু হয় হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি। এক পক্ষ অভিযোগ করে, আন্দোলনের ভেতর ঢুকে পড়েছে সুবিধাভোগী ও ষড়যন্ত্রকারীরা। অন্য পক্ষের দাবি, আওয়ামী লীগের সমর্থিত কিছু ব্যক্তি পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে আন্দোলন ভাঙার উদ্দেশ্যে।

এই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে উভয় পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তখন আন্দোলনকারীরা সড়ক থেকে সরে গেলে শাহবাগ মোড় ফাঁকা হয়ে যায় এবং যান চলাচল ফের শুরু হয়।

এ বিষয়ে রমনা জোনের একজন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, “দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বাধ্য হয়ে লাঠিচার্জ করা হয়।”

প্রথম পোস্ট/এসআরএ

জুলাই যোদ্ধাদের দুপক্ষের মারামারি, পুলিশের লাঠিচার্জে শাহবাগ ফাঁকা

০৭:৫৫:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ অগাস্ট ২০২৫

 

‘জুলাই সনদ’ ঘোষণার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয়া ‘জুলাই যোদ্ধা’দের অবরোধ কর্মসূচি শেষ হয়েছে পুলিশের হস্তক্ষেপে।

শুক্রবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দিলে শাহবাগ মোড় দিয়ে স্বাভাবিকভাবে যান চলাচল শুরু হয়।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সকাল ১১টা থেকে আন্দোলনের সূচনা হয়। শাহবাগ মোড় অবরোধ করে রাস্তায় ত্রিপল বিছিয়ে দিনরাত অবস্থান করেন আন্দোলনকারীরা। অস্থায়ী মঞ্চ থেকে বিভিন্ন বক্তা বক্তব্য দেন এবং সড়কের চারপাশে নিরাপত্তার অংশ হিসেবে ব্যারিকেড বসানো হয়।

আরও পড়ুন: ‘বাঁচতে চাই’—পলাশবাড়ীর নির্যাতিত নারীর আর্তনাদ

তবে শুক্রবার বিকেলে আন্দোলনকারীদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ বিরোধ চরমে ওঠে। দুই পক্ষের মধ্যে শুরু হয় হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি। এক পক্ষ অভিযোগ করে, আন্দোলনের ভেতর ঢুকে পড়েছে সুবিধাভোগী ও ষড়যন্ত্রকারীরা। অন্য পক্ষের দাবি, আওয়ামী লীগের সমর্থিত কিছু ব্যক্তি পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে আন্দোলন ভাঙার উদ্দেশ্যে।

এই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে উভয় পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তখন আন্দোলনকারীরা সড়ক থেকে সরে গেলে শাহবাগ মোড় ফাঁকা হয়ে যায় এবং যান চলাচল ফের শুরু হয়।

এ বিষয়ে রমনা জোনের একজন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, “দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বাধ্য হয়ে লাঠিচার্জ করা হয়।”

প্রথম পোস্ট/এসআরএ