ঢাকা ০১:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫

সবাইকে ইজতেমা ময়দান ছাড়ার নির্দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • ০৯:৫৪:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 97
প্রথম পোস্ট সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গাজীপুরে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সংঘর্ষের ঘটনায় মাঠ নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সরকার। মাওলানা জুবায়ের ও মাওলানা সাদের অনুসারীদের কেউই মাঠে প্রবেশ করতে পারবে না বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ধর্মীয় স্বার্থে কোনো পক্ষকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বানও জানানো হয়েছে।

আজ বুধবার তাবলিগের দুই পক্ষের হতাহতের ঘটনায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে মাঠ দখল নিয়ে মাওলানা সাদ ও জুবায়েরপন্থীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। এতে শতাধিক আহতের ঘটনাও ঘটে।

হতাহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। নিহতরা হলেন- কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানার এগারসিন্দু এলাকার বাচ্চু মিয়া (৭০), দক্ষিণ খানের বেড়াইদ এলাকার বেলাল হোসেন (৬০) এবং বগুড়ার তাইজুল ইসলাম। তাদের মধ্যে বেলাল হোসেন ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

মধ্যরাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্বনয়কদের সঙ্গে বৈঠক চলাকালীন সময় এমন হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে জুবায়েরপন্থী সংগঠনটির মিডিয়া সমন্বয়ক মুফতী আমানুল হক।

এদিকে সাদপন্থীদের মিডিয়া সমন্বয়ক মুহাম্মদ সায়েম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিশ্ব ইজতেমার মাঠ আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। আমাদের বেলাল হোসেন নামের এক সাথীর মৃত্যু হয়েছে।’

অপরদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ব ইজতেমার আগে আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা করার জন্য সাদ অনুসারী মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানে প্রবেশের চেষ্টা করছিলেন। আর সাদপন্থীরা যেন ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ করতে না পারেন, সেজন্য আগে থেকেই ময়দানে অবস্থান করছিলেন জুবায়েরপন্থীরা। মূলত ইজতেমা ময়দান নিজেদের দখলে নেওয়াকে কেন্দ্র করেই এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

সবাইকে ইজতেমা ময়দান ছাড়ার নির্দেশ

০৯:৫৪:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪

গাজীপুরে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সংঘর্ষের ঘটনায় মাঠ নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সরকার। মাওলানা জুবায়ের ও মাওলানা সাদের অনুসারীদের কেউই মাঠে প্রবেশ করতে পারবে না বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ধর্মীয় স্বার্থে কোনো পক্ষকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বানও জানানো হয়েছে।

আজ বুধবার তাবলিগের দুই পক্ষের হতাহতের ঘটনায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে মাঠ দখল নিয়ে মাওলানা সাদ ও জুবায়েরপন্থীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। এতে শতাধিক আহতের ঘটনাও ঘটে।

হতাহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। নিহতরা হলেন- কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানার এগারসিন্দু এলাকার বাচ্চু মিয়া (৭০), দক্ষিণ খানের বেড়াইদ এলাকার বেলাল হোসেন (৬০) এবং বগুড়ার তাইজুল ইসলাম। তাদের মধ্যে বেলাল হোসেন ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

মধ্যরাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্বনয়কদের সঙ্গে বৈঠক চলাকালীন সময় এমন হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে জুবায়েরপন্থী সংগঠনটির মিডিয়া সমন্বয়ক মুফতী আমানুল হক।

এদিকে সাদপন্থীদের মিডিয়া সমন্বয়ক মুহাম্মদ সায়েম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিশ্ব ইজতেমার মাঠ আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। আমাদের বেলাল হোসেন নামের এক সাথীর মৃত্যু হয়েছে।’

অপরদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ব ইজতেমার আগে আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা করার জন্য সাদ অনুসারী মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানে প্রবেশের চেষ্টা করছিলেন। আর সাদপন্থীরা যেন ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ করতে না পারেন, সেজন্য আগে থেকেই ময়দানে অবস্থান করছিলেন জুবায়েরপন্থীরা। মূলত ইজতেমা ময়দান নিজেদের দখলে নেওয়াকে কেন্দ্র করেই এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।