ঢাকা ১০:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫

গণঅভ্যুত্থানে সামরিক বাহিনীর ভূমিকা না থাকলে গৃহযুদ্ধ হতো: নুরুল হক

অনলাইন ডেস্ক
  • ০৩:২৭:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
  • / 106
প্রথম পোস্ট সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে সামরিক বাহিনী যদি জনগণের পাশে না দাঁড়াত, তাহলে দেশে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হতো। তিনি অভিযোগ করেন, কিছু বুদ্ধিজীবী কৌশলগতভাবে গণঅভ্যুত্থানে সেনা কর্মকর্তাদের অবদান অস্বীকার করে বিভাজন সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন, যা দেশে নৈরাজ্যের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।

শুক্রবার (২১ মার্চ) রাজধানীর পুরানা পল্টনে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব মন্তব্য করেন। সমাবেশে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিও উঠে আসে।

সমাবেশ শেষে গণঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে একটি গণমিছিল বের করা হয়। মিছিলটি পল্টন থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড় ও জাতীয় প্রেসক্লাব ঘুরে পুনরায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

আরও পড়ুন: রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন ইস্যুতে উত্তেজনা

সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, “আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে নতুন করে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন নেই। গত ৫ আগস্ট জনগণ এ বিষয়ে তাদের রায় দিয়েছে। আওয়ামী লীগের রাজনীতি পুনর্বাসন করা মানে শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা।”

গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন উচ্চতর পরিষদের সদস্য ফারুক হাসান, হাসান আল-মামুন, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকারের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা এবং শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমানসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

প্রথম পোস্ট/এসআর

গণঅভ্যুত্থানে সামরিক বাহিনীর ভূমিকা না থাকলে গৃহযুদ্ধ হতো: নুরুল হক

০৩:২৭:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে সামরিক বাহিনী যদি জনগণের পাশে না দাঁড়াত, তাহলে দেশে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হতো। তিনি অভিযোগ করেন, কিছু বুদ্ধিজীবী কৌশলগতভাবে গণঅভ্যুত্থানে সেনা কর্মকর্তাদের অবদান অস্বীকার করে বিভাজন সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন, যা দেশে নৈরাজ্যের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।

শুক্রবার (২১ মার্চ) রাজধানীর পুরানা পল্টনে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব মন্তব্য করেন। সমাবেশে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিও উঠে আসে।

সমাবেশ শেষে গণঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে একটি গণমিছিল বের করা হয়। মিছিলটি পল্টন থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড় ও জাতীয় প্রেসক্লাব ঘুরে পুনরায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

আরও পড়ুন: রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন ইস্যুতে উত্তেজনা

সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, “আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে নতুন করে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন নেই। গত ৫ আগস্ট জনগণ এ বিষয়ে তাদের রায় দিয়েছে। আওয়ামী লীগের রাজনীতি পুনর্বাসন করা মানে শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা।”

গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন উচ্চতর পরিষদের সদস্য ফারুক হাসান, হাসান আল-মামুন, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকারের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা এবং শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমানসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

প্রথম পোস্ট/এসআর